রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:১১ অপরাহ্ন

সর্বশেষ
পঙ্গু হাসপাতালের আব্দুল কাদের ও শ্যামলীর নূর-মসজিদের রফিকুল দুই ইমাম গড়েছেন সম্পদের পাহাড় গণপূর্ত বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেনের লুটপাট সমাচার “পিলার-কয়েনের নামে প্রতারণা: ব্যবসায়ী-উচ্চপদস্থরাও বঞ্চনার শিকার” বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ বন্দর: সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ—দুর্নীতি, সিন্ডিকেট ও ঠিকাদারি কারসাজির নতুন মহারাজা জুড়ীতে অবৈধ স’মিল মালিকের বিদ্যুৎ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘুষের অভিযোগ সিরাজগঞ্জ-৪ আজাদকে প্রার্থী দিলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতবে ধানের শীষ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেট করতে সক্রিয় সাবেক প্রবাসী কল্যাণে মন্ত্রী বেয়াই মোশাররফের ক্যাশিয়ার দোলন ৩৩নং ওয়ার্ড আ. লীগের নেতা আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুতা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ
নোটিশ
📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 📢 দৈনিক মিডিয়া বাজ পত্রিকায় জেলা, উপজেলা ও মহানগর পর্যায়ে বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ✅ আগ্রহী প্রার্থীদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাদের সম্পূর্ণ সিভি (CV) নিচের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠাতে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে বলফ যাচ্ছে: 📧 ই-মেইল: editor.mediabuzz@gmail.com. 📱 হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৭৭৫০৯৮৬৩৮।  🔒 সতর্কতা: উল্লেখিত ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বর ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যম বা নম্বরে যোগাযোগ করলে এবং তাতে কেউ প্রতারণার শিকার হলে, দৈনিক মিডিয়া বাজ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।

৭৩৯টি ওষুধের দাম নির্ধারণের ক্ষমতা সরকারের হাতে ফিরল

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:১১ অপরাহ্ন
‘ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২’ এর ১১ ধারায় সরকারকে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণের যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল, তা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। ১৯৯৩ সালে সরকার ৭৩৯টি ওষুধের দাম নির্ধারণ করে গেজেট জারি করেছিল। পরে ১৯৯৪ সালে আরেকটি সার্কুলারে সরকার সেই ক্ষমতা সীমিত করে।

‘ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২’ এর ১১ ধারায় সরকারকে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণের যে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল, তা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। ১৯৯৩ সালে সরকার ৭৩৯টি ওষুধের দাম নির্ধারণ করে গেজেট জারি করেছিল। পরে ১৯৯৪ সালে আরেকটি সার্কুলারে সরকার সেই ক্ষমতা সীমিত করে।

এ সংক্রান্ত এক রিটের শুনানি শেষে সোমবার (২৫ আগস্ট) বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন। এ রায়ের ফলে দেশের অধিকাংশ ওষুধের দাম নির্ধারণের এখতিয়ার উৎপাদনকারীদের পরিবর্তে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হাতে ফিরল।

মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ (এইচআরপিবি) এই রিট দায়ের করেছিল। রায়ে স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, ডিজি ড্রাগ, ওষুধ মালিক সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা বাস্তবায়নের কথা বলা হয়েছে।

রিটকারীর আইনজীবী মনজিল মোরসেদ পরে সাংবাদিকদের জানান, ওষুধ নিয়ন্ত্রণ অধ্যাদেশ ১৯৮২ এর ১১ ধারায় সরকারকে ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। এর ভিত্তিতে ১৯৯৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ৭৩৯টি ওষুধের দাম নির্ধারণ করে গেজেট প্রকাশ করে। কিন্তু ১৯৯৪ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি সার্কুলারের মাধ্যমে সেই ক্ষমতা সীমিত করে মাত্র ১১৭টি ওষুধের মূল্য নির্ধারণের ক্ষমতা সরকারের হাতে রাখা হয়। বাকি সব ওষুধের দাম নির্ধারণের ক্ষমতা দেওয়া হয় উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কাছে। এই সার্কুলারকে চ্যালেঞ্জ করে এইচআরপিবি ২০১৮ সালে জনস্বার্থে একটি রিট দায়ের করে। তখন কেন ওই সার্কুলারকে অবৈধ ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। দীর্ঘ শুনানি শেষে আজ (২৫ আগস্ট) রায় ঘোষণা করা হলো।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *