সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪০ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ
পঙ্গু হাসপাতালের আব্দুল কাদের ও শ্যামলীর নূর-মসজিদের রফিকুল দুই ইমাম গড়েছেন সম্পদের পাহাড় গণপূর্ত বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেনের লুটপাট সমাচার “পিলার-কয়েনের নামে প্রতারণা: ব্যবসায়ী-উচ্চপদস্থরাও বঞ্চনার শিকার” বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ বন্দর: সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ—দুর্নীতি, সিন্ডিকেট ও ঠিকাদারি কারসাজির নতুন মহারাজা জুড়ীতে অবৈধ স’মিল মালিকের বিদ্যুৎ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘুষের অভিযোগ সিরাজগঞ্জ-৪ আজাদকে প্রার্থী দিলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতবে ধানের শীষ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেট করতে সক্রিয় সাবেক প্রবাসী কল্যাণে মন্ত্রী বেয়াই মোশাররফের ক্যাশিয়ার দোলন ৩৩নং ওয়ার্ড আ. লীগের নেতা আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুতা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ
নোটিশ
📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 📢 দৈনিক মিডিয়া বাজ পত্রিকায় জেলা, উপজেলা ও মহানগর পর্যায়ে বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ✅ আগ্রহী প্রার্থীদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাদের সম্পূর্ণ সিভি (CV) নিচের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠাতে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে বলফ যাচ্ছে: 📧 ই-মেইল: editor.mediabuzz@gmail.com. 📱 হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৭৭৫০৯৮৬৩৮।  🔒 সতর্কতা: উল্লেখিত ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বর ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যম বা নম্বরে যোগাযোগ করলে এবং তাতে কেউ প্রতারণার শিকার হলে, দৈনিক মিডিয়া বাজ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।

গণধোলাইয়ে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ: সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৪০ পূর্বাহ্ন

চট্টগ্রামের বাঁশখালীর বাহারছাড়া ইউনিয়নের মিনু আক্তার হত্যা মামলার প্রধান আসামি তার স্বামী ফরিদুল আলমের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

ফরিদুল আলম বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের ডোংরা কালু ফকিরবাড়ির মৃত দুধু মিয়ার ছেলে।

এর আগে মঙ্গলবার দুপুর ৩ টার দিকে বাঁশখালীর বাহারছাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম ইলশা এলাকা থেকে ফরিদুল আলম কে আটক করে স্থানীয়রা। পরে গণধোলাই দিয়ে তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।

বাঁশখালী থানার এসআই কামরুল হাসান কায়কোবাদ বলেন, ‘গণধোলাইয়ে ফরিদুলের গুরুতর আহত হন। এর জেরে তাকে চমেক হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পশ্চিম ইলশার শেওলা বাপের নতুন বাড়িতে মিনুকে হত্যা করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৫ বছর আগে পারিবারিকভাবে ফরিদুল আলম ও মিনুর বিয়ে হয়। তাদের দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। ব্যবসার কারণে প্রায়শ চট্টগ্রাম শহরে থাকতেন ফরিদুল। মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসতেন। পারিবারিক বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের দুজনের মধ্যে মতবিরোধ চলে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম থেকে বাড়িতে আসেন ফরিদুল আলম । পরে ঘুমন্ত স্ত্রী মিনুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। মিনুর চিৎকার শুনে স্বজনরা এসে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তার আগেই মিনুর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় মিনুর ভাই নাছির উদ্দিন বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *