রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৯ অপরাহ্ন

সর্বশেষ
পঙ্গু হাসপাতালের আব্দুল কাদের ও শ্যামলীর নূর-মসজিদের রফিকুল দুই ইমাম গড়েছেন সম্পদের পাহাড় গণপূর্ত বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোয়াজ্জেম হোসেনের লুটপাট সমাচার “পিলার-কয়েনের নামে প্রতারণা: ব্যবসায়ী-উচ্চপদস্থরাও বঞ্চনার শিকার” বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ বন্দর: সহকারী প্রকৌশলী জালাল আহমেদ—দুর্নীতি, সিন্ডিকেট ও ঠিকাদারি কারসাজির নতুন মহারাজা জুড়ীতে অবৈধ স’মিল মালিকের বিদ্যুৎ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যা ঘুষের অভিযোগ সিরাজগঞ্জ-৪ আজাদকে প্রার্থী দিলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জিতবে ধানের শীষ প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ মালয়েশিয়ায় সিন্ডিকেট করতে সক্রিয় সাবেক প্রবাসী কল্যাণে মন্ত্রী বেয়াই মোশাররফের ক্যাশিয়ার দোলন ৩৩নং ওয়ার্ড আ. লীগের নেতা আনোয়ার হোসেনের বিরুদ্ধে ভূমিদস্যুতা ও চাঁদাবাজির অভিযোগ
নোটিশ
📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 📢 দৈনিক মিডিয়া বাজ পত্রিকায় জেলা, উপজেলা ও মহানগর পর্যায়ে বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ✅ আগ্রহী প্রার্থীদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাদের সম্পূর্ণ সিভি (CV) নিচের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠাতে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে বলফ যাচ্ছে: 📧 ই-মেইল: editor.mediabuzz@gmail.com. 📱 হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৭৭৫০৯৮৬৩৮।  🔒 সতর্কতা: উল্লেখিত ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বর ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যম বা নম্বরে যোগাযোগ করলে এবং তাতে কেউ প্রতারণার শিকার হলে, দৈনিক মিডিয়া বাজ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।

ভারতে স্টার্টআপে ৬ মাসে ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই

Reporter Name
প্রকাশ: রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৯ অপরাহ্ন
ভারতে স্টার্টআপে ৬ মাসে ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই
ভারতে স্টার্টআপে ৬ মাসে ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই

চলতি বছরের প্রথম ৬ মাসে প্রায় ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে ভারতীয় স্টার্টআপ কোম্পানিগুলো। মূলত তহবিলসংকটে পড়েই এমন ছাঁটাইয়ের পথে হেঁটেছে তারা। ছোট কোম্পানি তো বটেই, ফ্লিপকার্ট ও পেটিএমের মতো বড় প্রতিষ্ঠানও রয়েছে এ তালিকায়।

পরামর্শক প্রতিষ্ঠান লংহাউস কনসালটিংয়ের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে ইকোনমিক টাইমস। তবে কর্মী ছাঁটাইয়ের হার গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কিছুটা কম।

লংহাউস কনসালটিংয়ের তথ্য বলছে, ২০২৩ সালের শেষ ৬ মাসে ভারতের স্টার্টআপ খাতে ১৫ হাজার কর্মী ছাঁটাই হয়েছিল। আর গত বছরের প্রথম ৬ মাসে সংখ্যাটি ছিল আরও বেশি, প্রায় ২১ হাজার কর্মী এ সময় চাকরি হারান।

জ্যেষ্ঠ মানবসম্পদ কর্মকর্তা ও নির্বাহীরা বলছেন, বর্তমানে ছাঁটাইয়ের প্রবণতা কিছুটা কমেছে, তবে ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়া থেমে যায়নি। গত ছয় মাসে ওলা, সুইগি, কাল্টফিট, লিসিয়াস, প্রিস্টিনকেয়ার ও বাইজুসের মতো ভেঞ্চার তহবিল পাওয়া প্রতিষ্ঠানও পরিচালন খরচ কমাতে কর্মী ছাঁটাই করেছে। এ তালিকায় ফ্লিপকার্ট ও পেটিএমের মতো বড় প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।

এদের মধ্যে ফ্লিপকার্ট তার মোট জনশক্তির ৫ থেকে ৭ শতাংশ কর্মী কমিয়েছে; যার পরিমাণ ছিল দেড় হাজারের মতো। অন্যদিকে, পেটিএম অন্তত এক হাজার কর্মীকে বরখাস্ত করেছে। সব মিলিয়ে ভারতে স্টার্টআপ খাতে ৭ থেকে ১৫ শতাংশ হারে কর্মী ছাঁটাই হয়েছে।

লংহাউস কনসালটিংয়ের সহপ্রতিষ্ঠাতা অংশুমান দাস বলেন, স্টার্টআপগুলো গত বছর বেশ দ্রুততার সঙ্গে ও ঘোষণা দিয়ে কর্মী ছাঁটাই করেছিল। সে তুলনায় এ বছর তারা অনেকটা নীরবে ছাঁটাইয়ের প্রক্রিয়া চালাচ্ছে। কোনো ধরনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হচ্ছে না। কিংবা ছোট ব্যাচগুলোয় সেভাবে কাটছাঁট করা হয়নি। বরং কম কর্মদক্ষতার মতো বিভিন্ন কারণ উল্লেখ করে ছাঁটাই করা হচ্ছে।

তবে ছাঁটাইয়ের ক্ষেত্রে খরচ কমানোর কথা বলা হলেও বিশ্লেষকেরা অন্য কারণও দেখছেন। অনেকের মতে, বিভিন্ন স্টার্টআপ কোম্পানির কার্যক্রম ও প্রবৃদ্ধি সীমিত হয়েছে। বিপরীতে কর্মীদের ধরে রাখার জন্য বোনাস ও বেতন বৃদ্ধির মতো বিষয়কেও দেখতে হচ্ছে। এ কারণে শেষমেশ ছাঁটাইয়ের পথেই হাঁটছে তারা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *