বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:০০ অপরাহ্ন
সম্প্রতি কিছু অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে “তেলিখালিতে সচিব জলিলের দুর্নীতির সাম্রাজ্য উন্মোচিত” শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়েছে। তবে অনুসন্ধানে অভিযোগগুলোর অধিকাংশেরই কোনো সুনির্দিষ্ট প্রমাণ মেলেনি, যা সাধারণ নাগরিকদের বিভ্রান্ত করার শামিল বলে অভিহিত করেছেন সচেতন মহল।
স্বতন্ত্র কয়েকটি অনুসন্ধানী সূত্র জানায়, সচিব মো. জলিলের বিরুদ্ধে উত্থাপিত দুর্নীতি, ঘুষ এবং অবৈধ সম্পদের অভিযোগগুলো অনুমাননির্ভর ও তথ্যবিহীন। বিশেষ করে, ৪-৫ কোটি টাকার ভবন নির্মাণ, পুকুর ও জমির মালিকানা, এবং জন্মনিবন্ধন সংশোধনে অতিরিক্ত অর্থ গ্রহণের দাবি তদন্তে গ্রহণযোগ্য প্রমাণে উপনীত হয়নি।
সচিব জলিলের বক্তব্য:
“আমি নিয়ম অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি। অতীতে কিছু ব্যক্তি-স্বার্থে ক্ষতিগ্রস্ত মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াচ্ছে। আমি যেকোনো পর্যায়ের তদন্তে অংশ নিতে প্রস্তুত।”
চেয়ারম্যানের মতামত:
তেলিখালি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. বাহাউদ্দীন বাদল তালুকদার বলেন, “শাসক নয়, সেবক হওয়াই কাম্য” এই নীতিতে আমি ও আমার পরিষদ কাজ করছি। সচিব আ. জলিল বিগত তিনটি চেয়ারম্যান আমলে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেছেন। অতীতের কিছু জনপ্রতিনিধির স্বেচ্ছাচারিতায় সৃষ্ট দুর্ভোগের সমাধানে তিনি কার্যকর ভূমিকা রাখছেন।”