শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৫৬ অপরাহ্ন
রংপুর জেলার অন্তর্গত মিঠাপুকুর থানায় অবস্থিত ভাংনি আহমাদিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার দুর্নীতির নেই শেষ। ভাংনি আহমাদিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসাটি পঞ্চাশ বিঘা জমির উপর নির্মিত হলেও মাদ্রাসাটি এখন অর্ধ কোটি টাকার লোনে জরাজীর্ণ।
মাদ্রাসাটিতে নেই কমিটি, তেমনি নেই দক্ষ যোগ্য শিক্ষক। একই মাদ্রাসায় অধ্যক্ষের নেই শেষ, ঘুষ বানিজ্যের সিমা পেরিয়ে গেছে তবু থেমে নেই দালালী। শিক্ষকরা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় জিম্মি লেখাপড়া নেই বললেই চলে, শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের তদারকীর অভাব এমনই সত্যতা পাওয়া যাচ্ছে। দীর্ঘ দিন থেকেই সুকৌশলে সরকারের টাকা তছরুপ করছে ভাংনি আহমাদিয়া ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার সাথে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
অভিযোগ রয়েছে প্রভাষক আকরামুল ইসলাম তথ্য গোপন করে এডিসি ময়নুলের যোগসাজশে নিজেকে অধ্যক্ষ পরিচয় দিয়ে হাইকোর্ট হইতে একটি আদেশ নিয়ে রংপুর মহানগর যুবলীগের আহবায়ক জালসনদধারী শাহনাজ বেগম বিউটির বেতন ছার করেছেন মর্মে সত্যতা পাওয়া গেছে।
অবৈধ পন্থায় বেতন ছারের কারন জানতে চাইলে এডিসি ময়নুল ইসলাম ক্ষিপ্ত হয়ে সাংবাদিককে দালাল বলে গালিগালাজ করেন। এডিসি ময়নুলের খারাপ আচরনের অভিযোগটি রংপুর জেলা প্রশাসক কে মৌখিক অভিযোগ দিলেও তিনি নেয়নি কোনো পদক্ষেপ। রক্ষক সেজেছে ভক্ষক, দুর্নীতিবাজদের নেই কোন জবাবদিহী তাইতো পরোয়া করছেনা কাউকে এমনই অভিযোগ তুলেছেন সচেতন মহল। দুঃখ জনক হলেও সত্য যে মাদ্রাসা অধিদপ্তরের চিত্র ভিন্ন, সেখানে প্রতিটি কর্মকর্তা যেন ঘুষ বানিজ্য ও রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় জিম্মি এমনই মন্তব্য করছেন বিভিন্ন জেলা থেকে আগত তদবিরকারকরা।