বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ
মেডিকেল করানোর নামে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ গণপূর্তের ঢাকার তত্ত্বাবধায়ক মাহবুব কত টাকার মালিক ঠাকুরগাঁওয়ে শব্দদূষণ বিরোধী মোবাইল কোর্ট পরিচালনা, জরিমানা ও হর্ণ জব্দ দুর্ধর্ষ ছিনতাইকারী রাজু গ্রেফতার গুলিস্তান আহাদ পুলিশ বক্সের বিশেষ অভিযানে দ্রুত বিচার, এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড ওয়ারেন্ট তামিল ও মাদক উদ্ধার অভিযানে সাফল্য, শায়েস্তাগঞ্জ থানার পুলিশ সদস্য পেলেন বিশেষ পুরস্কার স্ত্রীর অধিকার আদায়ে তরুণীর অনশন জৈন্তাপুরে ভুয়া ইজারার কাগজপত্র দেখিয়ে কোটি কোটি আত্মসাৎ ইউপি সদস্যের বিরুদ্ধে শ্রীমঙ্গলে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন জুড়ীতে যুবলীগ নেতাকে থানা থেকে ছাড়াতে বিএনপির সভাপতি মাসুম রেজার প্রকাশ্যে তদবির হিন্দু প্রেমিকের বাড়িতে অন্তঃসত্ত্বা মুসলিম প্রেমিকার অনশন
নোটিশ
📢 নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি 📢 দৈনিক মিডিয়া বাজ পত্রিকায় জেলা, উপজেলা ও মহানগর পর্যায়ে বিজ্ঞাপন প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে। ✅ আগ্রহী প্রার্থীদেরকে অনুরোধ করা হচ্ছে, তাদের সম্পূর্ণ সিভি (CV) নিচের ই-মেইল ঠিকানায় পাঠাতে অথবা হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে বলফ যাচ্ছে: 📧 ই-মেইল: editor.mediabuzz@gmail.com. 📱 হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৭৭৫০৯৮৬৩৮।  🔒 সতর্কতা: উল্লেখিত ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বর ছাড়া অন্য কোনো মাধ্যম বা নম্বরে যোগাযোগ করলে এবং তাতে কেউ প্রতারণার শিকার হলে, দৈনিক মিডিয়া বাজ কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।

গণধোলাইয়ে স্ত্রী হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
প্রকাশ: বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:১৫ পূর্বাহ্ন

চট্টগ্রামের বাঁশখালীর বাহারছাড়া ইউনিয়নের মিনু আক্তার হত্যা মামলার প্রধান আসামি তার স্বামী ফরিদুল আলমের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার ভোরে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

ফরিদুল আলম বাঁশখালী উপজেলার খানখানাবাদ ইউনিয়নের ডোংরা কালু ফকিরবাড়ির মৃত দুধু মিয়ার ছেলে।

এর আগে মঙ্গলবার দুপুর ৩ টার দিকে বাঁশখালীর বাহারছাড়া ইউনিয়নের পশ্চিম ইলশা এলাকা থেকে ফরিদুল আলম কে আটক করে স্থানীয়রা। পরে গণধোলাই দিয়ে তাকে পুলিশে দেওয়া হয়।

বাঁশখালী থানার এসআই কামরুল হাসান কায়কোবাদ বলেন, ‘গণধোলাইয়ে ফরিদুলের গুরুতর আহত হন। এর জেরে তাকে চমেক হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের বুধবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।’

এর আগে গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে পশ্চিম ইলশার শেওলা বাপের নতুন বাড়িতে মিনুকে হত্যা করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ১৫ বছর আগে পারিবারিকভাবে ফরিদুল আলম ও মিনুর বিয়ে হয়। তাদের দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে। ব্যবসার কারণে প্রায়শ চট্টগ্রাম শহরে থাকতেন ফরিদুল। মাঝে মধ্যে বাড়িতে আসতেন। পারিবারিক বিভিন্ন ইস্যুতে তাদের দুজনের মধ্যে মতবিরোধ চলে আসছিল।

বৃহস্পতিবার রাতে চট্টগ্রাম থেকে বাড়িতে আসেন ফরিদুল আলম । পরে ঘুমন্ত স্ত্রী মিনুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান। মিনুর চিৎকার শুনে স্বজনরা এসে তাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু তার আগেই মিনুর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় মিনুর ভাই নাছির উদ্দিন বাদী হয়ে বাঁশখালী থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *