একপর্যায়ে তিথির যেন সন্দেহ হয়। কেন মির্জা নিজের পরিবারকে তিথির কাছ থেকে আড়াল করতে চাইবে? কারণটা জানা জরুরি। সেই লক্ষ্যে তিথি আজ মির্জাকে একপ্রকার বাধ্যই করে তাকে মির্জাদের বাসায় নিয়ে যাওয়ার জন্য। মির্জার বাসার দরজা খুলতেই তিথি চমকে যায়। এক তরুণী দরজা খুলেই মির্জাকে দেখে খুশিতে জড়িয়ে ধরে তার নিজের চাকরির প্রমোশনের সুসংবাদ দেয়। নিজের হবু শ্বশুর–শাশুড়িকে সারপ্রাইজ দিতে এসে তিথি নিজেই সারপ্রাইজড হয়ে যায়। জানা যায়, তরুণীর নাম কাজল। নাম শুনেই তিথি বুঝতে পারে, এই সেই কাজল, যাকে মির্জা নিজের বেস্টফ্রেন্ড বলে দাবি করে এসেছে এত দিন। তিথি তো ভেবেছিল, কাজল কোনো ছেলের নাম।
বাসায় ঢোকার পর তিথি জানতে পারে, কোনো এক নিকটাত্মীয়ের মৃত্যু সংবাদ পেয়ে মির্জার মা–বাবা হঠাৎ করেই দেশের বাড়িতে গেছে। তাই কাজলকে ফোন করে বাসায় আসতে বলে মির্জার মা, যেন কাজল মির্জার জন্য দুপুরের ও রাতের খাবার তৈরি করে দিয়ে যেতে পারে।
সম্পাদক কর্তৃক আর এস প্রিন্টিং প্রেস, ৯২, আরামবাগ (মার্কেট), মতিঝিল, ঢাকা- ১০০০ থেকে মুদ্রিত।
বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়: ১৫/৩ পশ্চিম রামপুরা, ঢাকা। মোবাইল: ০১৭৭৫০৯৮৬৩৮। ই-মেইল: mediabuzz30@gmail.com.
২০২৪-২০২৫ দৈনিক মিডিয়া বাজ কর্তৃক সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত